1. admin@sathikkhabor.com : JbSknUo :
  2. 2015khokanctg@gmail.com : Rajib Khokan : Rajib Khokan
  3. ratanbarua67@gmail.com : Ratan Barua : Ratan Barua
  4. baruasangita145@gmail.com : Sangita Barua : Sangita Barua
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০১ পূর্বাহ্ন

চুমুতে রয়েছে অনেক উপকার

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১
  • ৪২৮ Time View

লাইফস্টাইল ডেস্ক : ভালোবাসার সম্পর্কের মধ্যে একটুকু ছোঁয়ার জন্য আকুলি-বিকুলি করে উঠে মন। সেই ছোঁয়াটুকুর মধ্যে থাকে পরম মমতা। বিশ্বস্ততা। যার গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম হলো- কিস অর্থাৎ চুম্বন বা চুমু। প্রেমের সম্পর্কে অজস্র কথা যা প্রকাশ করতে পারে না তা সহজভাবে বুঝিয়ে দিতে পারে একটি চুমু। জেনে নিন, কোথায় চুমো দিলে ভালোবাসার সম্পর্কটা কেমন হয়।

* কপালে আলতো চুমু সম্পর্কের গভীরতা এবং নির্ভরতা বোঝায়। আপনার কপালে প্রিয়জনের চুমু বুঝিয়ে দেয় তার জীবনে আপনি কতটা মূল্যবান। আপনাকে সকল বিপদ থেকে রক্ষা করতে উনি বদ্ধপরিকর।

* কানে চুমু বোঝায় প্রেমের সম্পর্কে আপনি কতটা প্যাশনেট।

* ঘাড়ে চুমু খেলে বোঝায় প্রেমিক বা প্রেমিকা খুবই রোমান্টিক।

* গালে চুমু ইঙ্গিত দেয় বন্ধুত্বের।

* হাতের তালুতে চুমু বোঝায় আপনার পছন্দ।

* প্রিয়জনের পায়ের তালুতে আলতো চুমু প্রলুব্ধতাকে নির্দেশ করে।

* তেমনই কাঁধে খাওয়া চুমু বুঝিয়ে দেবে আপনার প্রিয়জনকে আপনি কতটা চান।

* সবচেয়ে প্যাশনেট ভঙ্গিমায় চুমু হল লিপ-টু-লিপ কিস বা ওষ্ঠ চুম্বন। প্রেমের সম্পর্কে অন্য উচ্চতায় পৌঁছে দেয় এই ভঙ্গিমায় খাওয়া চুমু। গভীর মানসিক একাত্মতাকে নির্দেশ করে এই চুমুর ভঙ্গিমা।

বিভিন্ন গবেষণায় প্রকাশিত হয়েছে, ভালোবাসা প্রকাশের এই মাধ্যমে শরীরের নানা উপকারিতাও লুকিয়ে আছে। চুম্বনকে মনের খোরাকের পাশাপাশি শরীরের খোরাকও বলা যেতে পারে। জেনে নিন চুমুর উপকারিতা-

* চুম্বনের ফলে মুখের প্রায় ৩০টি পেশির নড়াচড়া হয়। ফলে মুখমণ্ডলের রক্তচলাচল বাড়ে। তাই ত্বক আরও উজ্জ্বল দেখায়।

* চুমু খাওয়ার সময় যে উত্তেজনা তৈরি হয়, তাতে হার্টের গতি বেড়ে যায়। ফলে শরীরে রক্তসঞ্চালন ভালো হয়। এর ফলে রক্তনালী শিথিল হওয়ায় রক্তপ্রবাহ ভালো হয়। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। কমে যায়, খারাপ কোলেস্টরলের পরিমাণও। কমে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের সম্ভাবনা।

* মাথায় যন্ত্রণা বা মাইগ্রেনের মতো ক্রনিক ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে গভীর একটি চুমু।

* যারা নিয়মিত চুমু খান, তাদের অনিদ্রার সমস্যা হয় না।

* চুমু খাওয়ার ফলে শরীরের অক্সিটোসিনের মাত্রা বেড়ে যায়। এতে স্নায়ু শান্ত হয়।

* চুমু দাঁত ও মুখের সুস্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। চুমু লালা প্রবাহকে ত্বরাণ্বিত করে। এটি অ্যাসিডের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়, খাবারের কণাগুলো সরিয়ে দেয় এবং দাঁতের ক্ষয়রোধ করে।

* চুম্বনে মানসিক চাপ কমে যায় অনেকখানি। শারীরিক অনুশীলন করার মতোই চুমু শরীরে ‘হ্যাপি হরমোন’ নিঃসরণ করে। যা অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবৃত্তি কমিয়ে দেয়।

এছাড়াও চুমুর আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে। এটি শুধু আন্তরিকতার বন্ধনই বৃদ্ধি করে না, স্বাস্থ্যগত দিক থেকেও অনেক কার্যকরী।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019
Design Customized By:Our IT Provider